এই প্রথম প্রজনন কেন্দ্রে জন্ম নেওয়া কোন শকুনকে মুক্ত আকাশে ছাড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
রায়গঞ্জে ঘর থেকে উদ্ধার যুবকের দেহ, খুনের অভিযোগ পরিবারের
Bengal Live আলিপুরদুয়ারঃ বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের রাজাভাতখাওয়া শকুন প্রজনন কেন্দ্র থেকে দ্বিতীয় দফায় মুক্ত আকাশে শকুন ছাড়ার প্রক্রিয়া শুরু হল। রবিবার আটটি হোয়াইট ব্যাকড ভালচার প্রজাতির শকুন রিলিজ এভিয়ারিতে নিয়ে যাওয়া হয়।
এখন রিলিজ এভিয়ারিতে কিছুটা খোলামেলা থাকতে এদের অভ্যস্ত করা হবে বলে জানা গেছে। আগামী জানুয়ারি মাসে এদের মুক্ত আকাশে ছেড়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বন। গত রবিবার এই উপলক্ষে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পে এসেছিলেন রাজ্যের বন্য প্রান বিভাগের প্রধান মুখ্য বনপাল বিনোদ কুমার যাদব।
আজকের রাশিফল, ২ নভেম্বর, সোমবার
তার হাত দিয়েই এদিন শকুনের সাধারন কুঠুরি থেকে আট শকুনকে রিলিজ এভিয়ারিতে স্থানান্তরিত করা হয়। উল্লেখ্য, এই প্রথম প্রজনন কেন্দ্রে জন্ম নেওয়া কোন শকুনকে মুক্ত আকাশে ছাড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রাজাভাতখাওয়ায় প্রথম দফায় যে শকুন খোলা আকাশে ছাড়া হয়েছিল সেগুলো সবই ছিল বিভিন্ন জায়গা থেকে উদ্ধার করা শকুন। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের ক্ষেত্র অধিকর্তা শুভংকর সেনগুপ্ত বলেন, ” এবারও আমরা স্যাটেলাইট ট্যাগ লাগিয়ে এই আট শকুনকে আকাশে ছাড়ব। রবিবার তাদের রিলিজ এভিয়ারিতে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। প্রথম দফার পর এবার দ্বিতীয় দফায় মুক্ত আকাশে শকুন ছাড়ার প্রক্রিয়া শুরু হল।
ট্রাক ও ছোট গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ,আহত ৩
সব ঠিক থাকলে জানুয়ারিতে এই আট শকুনকে খোলা আকাশে ছেড়ে দেওয়া হবে।”জানা গিয়েছে, রিলিজ এভিয়ারিতে নিয়ে যাওয়া দুর্লভ এই আট হোয়াইট ব্যাকড ভালচার প্রজাতির শকুনের দুটো বিভিন্ন জায়গায় থেকে উদ্ধার করা শকুন। আর বাকি ছয়টি হোয়াইট ব্যাকড ভালচার রাজা ভাতখাওয়া শকুন প্রজনন কেন্দ্রেই জন্ম নেওয়া শকুন।